বগুড়া জেলা বিএনপি'র কঠিন সময়ের এক তরুন নেতার নাম,,, সুলতান মাহমুদ
বগুড়া জেলার নিশিন্দারা কারবালা এলাকার মোহাম্মদ জামাল উদ্দিনের তৃতীয় সন্তান এই সুলতান মাহমুদ। ছোটবেলা থেকেই বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং দেশমাতা আপসহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আদর্শ বুকে ধারণ করে গড়ে ওঠেন, অত্যান্ত মেধাবি এই তরুন নেতা, বগুড়া জেলার ঐতিহ্যবাহী আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ান স্কুল থেকে এস এস সি,সরকারি আজিজুল হক কলেজ থেকে এইচ এস, এবং ঢাকার ধানমন্ডি এভাইস ইউনিভার্সিটি থেকে হোটেল ম্যানেজমেন্ট এর উপরে উচ্চতর ডিগ্রি লাভ করেন, ঢাকায় অবস্থান কালীন সময়ে ছাত্রদলের সাবেক নেতা আলী আজগর চুন্নুর হাত ধরে ছাত্রদলের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হন এবং ঢাকার রাজপথে বিভিন্ন অলিগলিতে মিছিল মিটিং সমাবেশে অংশগ্রহণ করেন, একই সময়ে বগুড়ার রাজপথের অন্যতম নেতা বগুড়া জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি, বারবার নির্বাচিত জনপ্রিয় কমিশনার, সিপার আল বখতিয়ার এর হাত ধরে বগুড়া জেলায় সরাসরি যুবদলের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হন, এবং ০৯ নং ওয়ার্ডের প্রস্তাবিত সভাপতি ছিলেন,২০১৩ সালে সর্ব প্রথম রাজনৈতিক মামলায় কারাবরণ করেন, এরপর ২০২৩ সাল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের রোশানলে পড়ে ১৩ টি মামলা এবং অগনীত হামলা, পুলিশি নির্জাতনের শিকার হন এই তরুন নেতা, বিএনপি'র কেন্দ্রীয় ঘোষিত অসহযোগ আন্দোলন, দেশ নায়ক তারেক রহমানের উপর হামলা মামলা পুলিশি নির্যাতনের প্রতিবাদ এবং দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কারা মুক্তির জন্য মাঠ পর্যায়ে থেকে ব্যাপক ভাবে জন সমগম গড়ে তোলেন, বিএনপির কেন্দ্র ঘোষিত প্রতিটি আন্দোলনের সামনের সারিতে থেকে আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন,২০২৪ সালের ছাত্র গণ অভ্যুত্থানের ৩৫ দিন রাজপথে থেকে সকল আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন এই তরুণ নেতা,বর্তমানে তিনি জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের অন্যতম নেতা হিসেবে দেশনায়ক তারেক রহমানের হাতকে শক্তিশালী করার জন্য প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছেন। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন আমি পদ পদবী নিয়ে চিন্তা করি না, ছাত্র জীবন থেকেই রাজপথে আছি ভবিষ্যৎ জীবনে ও রাজপথে থেকে বগুড়া জেলাকে ফ্যাসিস্ট মুক্ত, চাঁদাবাজ সন্ত্রাসমুক্ত, মাদকমুক্ত, জেলায় রূপান্তরিত করার জন্য কাজ করে যাবো, নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন বিএনপি একটি গণতান্ত্রিক এবং নির্বাচনমুখী দল, দীর্ঘদিন মানুষ ভোট দিতে পারে না,মানুষ ভোট দেওয়ার জন্য অধীর আগ্রহে বসে আছে, অতি দ্রুত সময়ে দেশে একটি নির্বাচন দরকার, গণতান্ত্রিক সরকার ছাড়া দেশের বর্তমান যে বিরাজমান পরিস্থিতি সেখান থেকে বের হওয়া সম্ভব নয়, গণতান্ত্রিকভাবে যে দলই রাষ্ট্র গঠন করবে আমরা রাষ্ট্রের প্রয়োজনে কাজ করব, চাঁদা এবং দখলবাজি প্রসঙ্গে বলেন আমরা বগুড়া বাসী অত্যন্ত শান্তিপ্রিয় মানুষ কিচু আওয়ামী লীগ নেতা বিগত ১৭ বছরে বিএনপির অনুসারিদের এবং কিচু ব্যবসায়ির থেকে অনেক ঘর বাড়ি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দখল করে রেখেছিল, বর্তমান পরিবর্তিত সরকার সেগুলো উদ্ধারের চেষ্টা করছে মাত্র, এখানে চাঁদাবাজি বা দখলদারের কিছুই দেখিনা।তরুণ ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশ্যে বলেন কোন প্রকারের নেশার সাথে সম্পৃক্ত হওয়া যাবে না, লেখাপড়া, এবং খেলাধুলার দিকে বেশি মনোযোগী হতে হবে, বগুড়া জেলার উন্নয়ন প্রসঙ্গে বলেন,, এই মুহূর্তে বগুড়ার জেলার সিটি কর্পোরেশন অনুমোদন,বিমানবন্দর স্থাপন, আরো কয়েকটি খেলার মাঠ তৈরি, স্কুল কলেজের উন্নয়ন প্রয়োজন।